ট্রেন্ডিং নিউজটেক নিউজবিনোদনভাইরাললাইফ স্টাইলঅফবিট

Rachana Banerjee: শাড়ি ছেড়ে ট্রান্সপারেন্ট পোশাকে ভক্তদের নজর কাড়লেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়

Published on:

বাংলায় ইন্ডাস্ট্রির ‘দিদি’ বলে যাকে আখ্যায়িত্বে দেওয়া হয়, তিনি হলেন ‘রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়’ (Rachana Bandyopadhyay)। প্রায় ৯০ দশক থেকে বাংলা, ওড়িয়া, সাউথের একাধিক সিনেমার মাধ্যমে বেশ ভালই পরিচিতি তৈরি করেছেন তিনি। তবে তাকে অধিক পরিচিতি দিয়েছে ‘দিদি নাম্বার ওয়ান’- এর সঞ্চালিকার পদ।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

এই শোয়ের মাধ্যমে তিনি জনপ্রিয়তা কুরিয়ে যাচ্ছেন এখনো। শুধু বাংলা সিনেমা জগৎ নয়, পাশাপাশি দক্ষিণী এবং হিন্দি চলচ্চিত্র জগতেও সমান দক্ষতার সাথে কাজ করে দিয়েছেন অভিনেত্রী। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে ‘মিঠুন চক্রবর্তী’ (Mithun Chakraborty)এবং ‘প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়’র (Prasenjeet Chatterjee)সাথে করেছেন বহু কাজ।

বর্তমানে বড়ো পর্দায় দেখা না গেলেও, জি বাংলার জনপ্রিয় রিয়্যালিটি শো দিদি নং ওয়ানের মঞ্চে সঞ্চালিকার দায়িত্ব সামলান অভিনেত্রী আর এই শো তাঁকে দিয়েছে দিদির সন্মান! তবে রিয়ালিটি শোয়ের পাশাপাশি ‘রচনা’স ক্রিয়েশন’ নামে একটি শাড়ির ব্র্যান্ড খুলেছেন তিনি। নানান ধরনের পোশাক নিয়ে তিনি লাইভে আসেন এবং তার সেই পোশাক যথেষ্ট জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। প্রায় দেড় বছর আগে এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। বর্তমানে দুবাই পর্যন্ত পৌঁছে গেছে তার এই ব্যবসা রমরমা।

সম্প্রতি আর বড়ো পর্দায় সেইভাবে নায়িকার ভূমিকায় দেখা যায় না তাঁকে কিন্তু তাও তাঁর রূপের জেল্লা এখনও বিন্দুমাত্র কমেনি। তাঁর রূপ দেখে বোঝার উপায় নেই যে, তিনি আর কিছু দিন পরেই বয়সে হাফ সেঞ্চুরি করবেন। যেমন রূপের ঝলক ঠিক তেমনই ফিট শরীর।

পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ার পাতাতেও বেশ অ্যাক্টিভ অভিনেত্রী। প্রায়শই নিত্যনতুন লুকে তিনি হাজির হন দর্শকদের সামনে। এবার শাড়ি ছাড়া ভিন্ন লুকে হাজির হলেন তিনি। তার পরনে ছিল সাদা ও হলুদ এমব্রয়ডারির একটি ট্রান্সপারেন্ট টপ।হাইনেকের টপটির কলার জুড়ে ছিল সোনালী রঙের নানান কারুকার্য। টপটি ছিল স্লিপলেস। এর সাথে হলুদ রঙের শিফনের লং স্কার্ট পরেছিলেন তিনি। চুল ছিল পলিটল করে বাঁধা, মুখে ছিল উজ্জ্বল মেকআপ এবং ঠোঁটে মেরুন রঙের লিপস্টিক। ছবিগুলির সাথে ক্যাপশন দিয়েছিলেন “কখনও একবার”!

About Author
Tamalika Sengupta

বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।