ট্রেন্ডিং নিউজটেক নিউজবিনোদনভাইরাললাইফ স্টাইলঅফবিট

‘গল্পের মাথামুন্ডু নেই, বস্তাপচা গল্পই বারবার টুকছেন’, ধুলোকণা দেখে লীনা গাঙ্গুলীকে ধুয়ে দিল দর্শকরা

Published on:

বাংলা টেলিভিশন জগতের এক অতি পরিচিত নাম হল লীনা গাঙ্গুলী (Leena Ganguly)। তাকে বাংলা টেলিভিশনের একতা কাপুর বলা হয়। বাংলা টেলিভিশন জগতে লেখিকা হিসেবে তার নাম প্রত্যেক দর্শকেরই জানা। বহু সুপারহিট ধারাবাহিক তিনি দর্শকদের উপহার দিয়েছেন। তার লেখা গল্পের প্রেক্ষাপট গুলি বাঙালি নিজেদের সাথে মিলাতে পারে। 2004 সালে তার প্রথম বাংলা টেলিভিশনে কাজ শুরু তারপর থেকে 18 বছরে নিজের আধিপত্য বিস্তার করেছেন বাংলা টেলিভিশনে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

2004 সালে ইটিভি বাংলার বিখ্যাত সিরিয়াল “সোনার হরিণ” থেকে ডেবিউ করেন ধারাবাহিকের লেখালেখিতে। তারপর থেকে একে একে “বিন্নি ধানের খই”, “সাত পাকে বাধা”, “সুবর্ণলতা”, “ফাগুন বউ”, “কেয়া পাতার নৌকো”, “ইষ্টিকুটুম”, “খড়কুটো”র মতো প্রভৃতি বিখ্যাত সব ধারাবাহিক লিখেছেন। বাংলা ধারাবাহিকের একজন বিখ্যাত লেখিকা হয়েও তিনি প্রথমদিকে ধারাবাহিক একদম পছন্দ করতেন না তিনি। জানিয়েছেন এমনও দিন গেছে বাড়ির কাউকে ধারাবাহিক দেখতে দেখলে তিনি টিভি চ্যানেল ঘুরিয়ে দিতেন।

Dkn, ‘গল্পের মাথামুন্ডু নেই বস্তাপচা গল্পই বারবার টুকছেন’ ধুলোকণা দেখে লীনা গাঙ্গুলীকে ধুয়ে দিল দর্শকরা, ‘গল্পের মাথামুন্ডু নেই, বস্তাপচা গল্পই বারবার টুকছেন’, ধুলোকণা দেখে লীনা গাঙ্গুলীকে ধুয়ে দিল দর্শকরা

লেখিকা হিসেবে নিজের কেরিয়ার শুরু করার আগে তিনি ছিলেন একটি কলেজের বাংলার অধ্যাপিকা। তবে লেখালেখির সাথে তার সম্পর্ক সর্বদাই ছিল। লেখালেখি করতে তিনি পছন্দ করতেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাশ করেন তিনি। অধ্যাপনা চলাকালীন এক প্রোডাকশন হাউজ থেকে তার কাছে ধারাবাহিকে গল্প লেখার প্রস্তাব আসে। আর সেখান থেকেই তার চলচ্চিত্রে লেখিকা হিসেবে যাত্রা শুরু। বর্তমানে যেসব ধারাবাহিক গুলি বাংলা টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হচ্ছে তার মধ্যে “ধূলোকণা”, “এক্কাদোক্কা”, “সোনা রোদের গান”, “সুন্দরী” তারই লেখা গল্প অনুসারে টেলিকাস্ট হচ্ছে।

12, ‘গল্পের মাথামুন্ডু নেই বস্তাপচা গল্পই বারবার টুকছেন’ ধুলোকণা দেখে লীনা গাঙ্গুলীকে ধুয়ে দিল দর্শকরা, ‘গল্পের মাথামুন্ডু নেই, বস্তাপচা গল্পই বারবার টুকছেন’, ধুলোকণা দেখে লীনা গাঙ্গুলীকে ধুয়ে দিল দর্শকরা

বর্তমান সময়ে টেলিকাস্ট হওয়া ধারাবাহিক গুলির মধ্যে বহুল চর্চিত একটি ধারাবাহিক হলো “ধূলোকণা”। সম্প্রতি দেখানো হয়েছিল যে “ধূলোকণা” ধারাবাহিকের নায়ক অর্থাৎ লালন জলে ডুবে মারা গেছে। কিন্তু বর্তমানে দেখানো হচ্ছে যে লালন আদতে মরে নি। বরং সে একজন ডাক্তারের বাড়িতে রয়েছে। আবার সেই বাড়িতেই কাজে গিয়েছে ফুলঝুরি। লালনকে ডাক্তারের স্ত্রী নিজের সন্তানের মতো ভালোবাসা দিচ্ছেন। অপরদিকে ডাক্তারের মেয়ে পড়াশোনা শেষ করে বিদেশ থেকে ফিরতে চলেছে। অর্থাৎ আগামী দিনে আমরা ত্রিকোণ প্রেমের একটা গল্প দেখতে পারি। এই পর্যন্ত সব ঠিক থাকলেও হঠাৎই “ইচ্ছেনদী” গল্পের সাথে মিল পাচ্ছে দর্শকেরা। তাদের মধ্যে প্রথম দিকে ধারাবাহিক গুলি সুন্দরভাবে এগোলেও পরে সেই একঘেয়ে গল্পই দেখান লীনা গাঙ্গুলী। এই প্রসঙ্গে আপনাদের মতামত আমাদের জানাতে পারেন।

About Author

Leave a Comment