ট্রেন্ডিং নিউজটেক নিউজবিনোদনভাইরাললাইফ স্টাইলঅফবিট

টিকটক দেখে প্রেম! ভালোবাসার টানে আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে এলেন এক যুবতী!

Published on:

প্রেমের জন্য মানুষ কতো কিছুই না করে! কেউ ভালোবাসার সঙ্গীকে উপহার দেয় দামি উপহার, কেউ আবার ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে দূর দূরান্তে ঘুরতে যায়। তেমনই ভালোবাসলে যেকোনো বাঁধাই পেরিয়ে আসা যায়। তখন আর কোনও বাঁধাই বাঁধা মনে হয় না। ঠিক যেমন সম্প্রতি একটি ঘটনা ঘটেছে। শুধুমাত্র প্রেমের টানে আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে ছুটে এলেন এক যুবতী। যেন সিনেমার প্লট। তবে না, এটি কোনও সিনেমার গল্প নয়। বাস্তবেই এমনটা ঘটেছে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

Image 30, টিকটক দেখে প্রেম! ভালোবাসার টানে আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে এলেন এক যুবতী!, টিকটক দেখে প্রেম! ভালোবাসার টানে আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে এলেন এক যুবতী!

আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে ছুটে এসেছেন এক যুবতী, শুধুমাত্র প্রেমের টানে। ফারহানা আক্তার নামের আমেরিকা নিবাসী যুবতী মুর্শিদাবাদের রানিনগর থানার কাতলামারী এলাকার মুসাফির হোসেন নামের এক যুবকের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পরেন। তবে প্রেম স্যোশাল মিডিয়া থেকেই। মুসাফির হোসেন টিকটক ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করতেন স্যোশাল মিডিয়ায়। এইসব টিকটক দেখে যুবকের প্রেমে পড়েন আমেরিকা নিবাসী ওই যুবতী। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই আলাপ জমে ওঠে দুজনের। এইভাবেই তিন বছর দুজনে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন। এই তিন বছর পরে ফারহানা আক্তার মুর্শিদাবাদের রানিনগর থানার কাতলামারী এলাকার মুসাফির হোসেনের কাছে আসেন।

Image 31, টিকটক দেখে প্রেম! ভালোবাসার টানে আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে এলেন এক যুবতী!, টিকটক দেখে প্রেম! ভালোবাসার টানে আমেরিকা থেকে মুর্শিদাবাদে এলেন এক যুবতী!

তবে ফারহানা আক্তারের বাড়ির লোক ফারহানার এই প্রেম মেনে নিচ্ছিল না। তাই ফারহানা সাহস দেখান। চলে আসেন প্রেমিকের কাছে। পরবর্তীতে অবশ্য ফারহানার পরিবারের সদস্যরা মেনে নেন বিষয়টি। ফারহানা আক্তার জানিয়েছেন, তিনি মুসাফির হোসেনকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে যেতে চান। ওদিকে মুসাফির হোসেন বলেন, ‘‘আমার প্রতি বিশ্বাস রেখে ও সূদূর আমেরিকা থেকে নিজের পরিবার ছেড়ে আমার কাছে এসেছে। এই বিশ্বাসের মর্যাদা আমি রাখব।’’

সম্পূর্ণ ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পরে মুসাফির হোসেনের বাড়িতে স্থানীয় বাসিন্দাদের ভিড় জমে। সকলেই আমেরিকা নিবাসীকে দেখতে ভিড় করেন মুসাফির হোসেনের বাড়িতে। ঘটনাটি ঘিরে স্যোশাল মিডিয়ায় বেশ চর্চা হতে শুরু করেছে।

About Author
Tamalika Sengupta

বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

Leave a Comment